Alauddin Lohagara
প্রকাশ: ২০১৮-০৩-১২ ২৩:৩৪:৪২ || আপডেট: ২০১৮-০৩-১২ ২৩:৩৪:৪২
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
দুর্ঘটনার শিকার ইউএস-বাংলার বিমানে মোট যাত্রী ছিলেন ৬৭ জন। তাদের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক ৬৫ জন। পুরুষ ৩৭ ও নারী ২৮ জন আর শিশু ২ জন। লাগেজ ছিল ৫৪ জনের। যাত্রীদের মধ্যে ৩২ জন বাংলাদেশের, ৩৩ জন নেপালের, ১ জন চীনের এবং ১ জন মালদ্বীপের নাগরিক।
বিমানটিতে থাকা যাত্রীরা হলেন, মিসেস রিজানা আবদুল্লাহ (৪৬), ফয়সাল আহমেদ (৬৬), শাহরীন আহমেদ (৩), ইয়াকুব আলী (২), আলীফুজ্জামান (৬৭), আলমুন নাহার আন্নি (১৩), বিলকিস আরা (৬৫), শিলা বাজগাইন (৬২), বেগম নুরুন নাহার বিলকিস বানু (২৭), আলগিনা বড়াল (৫৮), চারু বড়াল (৫৫), আখতারা বেগম (৩১), মো. শাহীন বেপারি (১), সবিন্দ্র সিং বোহারা (৫৩), বসন্ত বোহারা (২৪), সামিরা বাইনজানকর (৫৯), প্রবীণ চিত্রকর (২৮), নাজিয়া আফরিন চৌধুরী (৫৭), মিস সাজানা দেভকোটা (৩৫), প্রিন্সি ধামি (৫১), গাইনি কুমারী গুরুং (২১), মো. রেজওয়ানুল হক (৫৪), রকিবুল হাসান (৬), মেহেদী হাসান (১৫), ফারুক আহমেদ প্রিয়ক, তামাররা প্রিয়ক, হরি শঙ্কর পৌডেল, মো. রফিকুজ্জামান (১৯), ইমরানা কবির হাসি, কবির হোসেন, রাশেদ হাসান, ডা. ইরজানা, ধীরেন্দ্র সিং পুজানা, কেশব পান্ডে, মো. নুরুজ্জামান (৪৯), চৌধুরী অনিরুদ্ধ জামান (২০), আভাদেশ কুমার যাদব (৬৩), কিশোর ত্রিপাঠি (৩৭), শেতা থাপা (৪০), বাল কৃষ্ণ থাপা (২২), দয়ারাম তাহরাকার (৩২), হরি প্রসাদ সুবেদী (৩৬), সাইয়েদা কামরুন্নাহার স্বর্ণা (১৬), সরুণা শ্রেষ্ঠা (৬০), আনজিলা শ্রেষ্ঠা (১১), সানম সাকিয়া (৪৫), আসনা সাকিয়া (৫২), উম্মে সালমা (৫৬), কৃষ্ণ কুমার সাহানী (৬৪), শেখ রাশেদ রুবায়েত (৪), পিয়াস রায় (৪৪), তানিরা তানভিন শশী রেজা (৫৫), পূর্ণিমা লোহানী, মিলি মহারজন, নিগা মহারজন, সঞ্জয় পাউডাল, সঞ্জয়া মহারজন, প্রসন্না পান্ডে, বিনোদ পাউডাল, মতিউর রহমান, এসএম মাহবুবুর রহমান, আশিষ রঞ্জিত, আঁখি মনি, মেহনাজ বিন নাসির, জেংমিং, সানজিদা হক, মো. নজরুল ইসলাম, নেশ হুমাগাইন প্রমুখ।