নাজিম উদ্দীন রানা বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশ: ২০১৮-০৯-১১ ০০:৫৭:২৮ || আপডেট: ২০১৮-০৯-১১ ০০:৫৭:২৮
নাজিম উদ্দীন রানা,বিশেষ প্রতিনিধি’:
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রনালয় ও বিশ্ব খাদ্য সংস্হা (WHO) র অার্থিক সহায়তায় শিক্ষাক্ষেত্রে শতভাগ সফলতার লক্ষ্যে দেশের দূর্গম পাহাড়ী অঞ্চল, মঙ্গাপীড়িত ও শিক্ষাবঞ্চিত এলাকায় ছাত্র/ছাত্রীদের নিয়মিত স্কুলমূখী করে পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাদ্য নিশ্চিত করতে স্কুলমিল কার্যক্রমের চালু করেছে সরকার।
লামা উপজেলার সরই ও লামারমুখের ২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চলতিমাস থেকে এ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
অাগামী মাসে উপজেলার ২০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ কর্মসূচী চালু করা হবে বলে জানান প্রকল্প বাস্তবায়ন কারি বেসরকারি সংস্হা এন জেড একতা মহিলা সমিতির স্কুল ফিডিং প্রোগ্রামের প্রকল্প সমন্বয়কারি মোঃ গোলাম সরওয়ার।
এ উপলেক্ষ্য অাজ বেলা ৩টায় অাজিজনগর ২নং চাম্বি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় উদ্যোগে অভিভাবক কমিটির সভাপতি জনাব জামাল উদ্দীনের সভাপতিত্বে ও সিনিয়র শিক্ষক নাজেম উদ্দীনের পরিচালনায় বিদ্যালয়ের অভিভাবকদের নিয়ে এক মত বিনিময় সভা অনুষ্টিত হয়েছে।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন অাজিজনগর ইউ পি চেয়ারম্যান।মোঃ জসিম উদ্দীন কোং।
স্কুল মিলের খাবারের পুষ্টিগুণ নিয়ে বিশদ অালোচনা করেন প্রকল্পের অার্থিক সহায়তাকারি প্রতিষ্টানপ্রতিষ্টান WHO র রাঙ্গামাটি সাব অফিসের মনিটরিং ফিল্ড এ্যাসিসটেন্ট রেবতি রন্জন চাকমা।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাস্টার নুরুল ইসলামের সার্বিক তত্বাবধানে অনুষ্টিত মত বিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্হিত ছিলেন সহ-স্বাস্হ্য পরিদর্শক অামজাদ হোসেন চৌধুরী,ইউ পি সদস্য মোবারক হোসেন মহরম,কৃষকলীগ সভাপতি বাবু মৃদুল কান্তি দাশ,বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ,অভিভাবকবৃন্দ,ও শিক্ষকবৃন্দ উপস্হিত ছিলেন।
এর অাগে ছাত্রছাত্রীদের জন্য স্কুল ফিডিং কার্যক্রমের মাধ্যমে ক্যালরী সমৃদ্ধ বিস্কুট দেয়া হতো।বিস্কুটের চেয়ে অাড়াইগুণ বেশি ক্যালরি সমৃদ্ধ এ স্কুল মিলে ৬টি পুষ্টির মিশ্রণ থাকবে এ খাবারে।