নূর হোসেন মামুন , কাপ্তাই প্রতিনিধি :
প্রকাশ: ২০১৯-০৪-০৬ ২৩:২২:০৯ || আপডেট: ২০১৯-০৪-০৬ ২৩:২২:০৯
নূর হোসেন মামুন, কাপ্তাই- কাপ্তাইয়ের চন্দ্রঘোনাস্থ কেপিএম এলাকায় বছরের পর বছর যাবত সড়ক পথে নানা কারণে লাগেনি উন্নয়নের ছোঁয়া। সংস্কার ও নতুন রাস্তা নির্মাণ না হওয়ার ফলে সম্পূর্ণ কেপিএম এলাকা জুড়ে সকল সড়কে বিশাল বিশাল খাদ-খন্দার জন্ম নিয়েছে। বাদ পড়েনি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, হাসপাতাল সহ জনবসতি ঘেসে চলে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ সড়কও। স্বরেজমিনে দেখা যায়, কেপিএমের মুল ফটক ফেলে একটু ভিতরে প্রবেশ করলেই চোঁখে পড়ে বিশাল বিশাল গর্ত। সিনামাহল, সাদেকের ঘোনা, ফকিরের ঘোনা সহ সমগ্র এলাকার একই চিত্র দেখা যায়। সড়কের ব্যহাল দশা, গর্তের ফলে রোগী বহনকারী গাড়িতে দূর্ভোগের যেমন অন্ত নেই ঠিক তেমনি কোমলমতী স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থীদেরও পড়তে হয় বিপাকে। অন্যদিকে বর্ষাকালে কাদায় লেপ্টে থাকে সমস্ত রাস্তা।
এদিকে অস্বস্তি ও দূর্ভোগ লাঘব করতে ৩০ লক্ষ টাকা ব্যায়ে কেপিএমের সিনামাহল থেকে কেপিএমে স্কুল পর্যন্ত প্রায় ১ কিলোমিটার সড়ক নিমার্ণ করে দেওয়া হচ্ছে। যার সুফল ভোগ করবে কেপিএমের সিনামাহল, সাদেকের ঘোনা, ফকিরের ঘোনা সহ সমগ্র এলাকার মানুষ। এমটাই প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের। শনিবার সড়কটির কাজ পরিদর্শনে অাসেন চন্দ্রঘোনা ইউপি চেয়ারম্যান অানোয়ার ইসলাম চৌধুরী বেবি। পরিদর্শন শেষে চন্দ্রঘোনা ইউপি চেয়ারম্যান অানোয়ার ইসলাম চৌধুরী বেবি অামাদের কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি নূর হোসেন মামুনকে বলেন, সিনামাহল থেকে কেপিএম স্কুল পর্যন্ত প্রায় ১ কিলোমিটার সড়ক নিমাণ করে দেওয়া হচ্ছে।
অাগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে এই কাজ সমাপ্ত হবে বলে জানিয়েছে ঠিকাদার। বর্ষা মৌসুমে এই রাস্তাটি দিয়ে মোটেও হাটা যেতনা, সম্পূর্ণ এলাকা কাদায় চুপসে যেতো। প্রাকৃতিক দূর্যোগের সময়ও মানুষকে উদ্ধার করতে পড়তে হতো বিপাকে। রোগী সহ সকলের দূর্ভোগে অামি ভারক্রান্ত ছিলাম। অবশেষে স্বস্তি ফিরবে শীঘ্রই। ফটো ক্যাপশনঃ কাপ্তাইয়ের কেপিএমে সড়ক নিমার্ণ কাজের অগ্রগতি পরিদর্শনে বেবি চেয়ারম্যান।