admin
প্রকাশ: ২০২০-০৯-১৫ ০৯:০৮:৩৪ || আপডেট: ২০২০-০৯-১৫ ০৯:০৮:৩৯
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে মুক্তিযোদ্ধা, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, আনসার-ভিডিপি, প্রতিবন্ধী ও জেলা কোটা বাদ দেয়ার প্রস্তাব করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। তবে নির্ধারিত ৬০ শতাংশ নারী, ২০ শতাংশ পুরুষ এবং ২০ শতাংশ পোষ্য কোটা বহাল রাখারও প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রাথমিকের শিক্ষক পদটি ১৩তম গ্রেড হওয়ার কারণে এই প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রস্তাবটি বিবেচনার পর বিজ্ঞপ্তি জারি করবে মন্ত্রণালয়।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. ফসিউল্লাহ্ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকতায় নারীদের আনার জন্য নারী ও পুরুষের জন্য কোটা রেখে প্রস্তাব করা হয়েছে। পাশাপাশি পোষ্য কোটাও রয়েছে। প্রস্তাবটি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এরপর মন্ত্রণালয় হতে নির্দেশ দিলে তার বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী, ১৩তম গ্রেড পর্যন্ত কোটা না রাখার বিষয়টি বাস্তবায়ন করতে কোটা বাদ দেয়া হয়েছে। এর আগে মুক্তিযোদ্ধা, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, আনসার-ভিডিপি, প্রতিবন্ধী ও জেলা কোটা সংরক্ষণ করা হলেও ১৪ থেকে ২০তম গ্রেডে নিয়োগের ক্ষেত্রে এসব কোটা রাখা হবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই) সূত্রে জানা গেছে, সারাদেশে ২৬ হাজারেরও বেশি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষকের শূন্য পদ রয়েছে। এছাড়া গত জুন মাস থেকে এখন পর্যন্ত যেসব সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য হয়েছে তাদের বিপরীতে শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে।