আবদুল হাকিম রানা পটিয়া প্রতিনিধি
প্রকাশ: ২০১৯-০৩-২২ ০০:১৮:১২ || আপডেট: ২০১৯-০৩-২২ ০০:১৮:১২
আবদুল হাকিম রানা, বীর কন্ঠ : পটিয়ার শোভনদন্ডী হযরত শাহছুফি সৈয়দ মুহাম্মদ কাজী এবাদুল্লাহ শাহ (রহ:) তৈয়্যবিয়া সুন্নিয়া মাদ্রাসার বার্ষিক সালানা জলসা ও পবিত্র বার্ষিক ওরশ শরীফ গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুরু হয়। সকালে প্রথম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন মাদ্রাসার দাতা সদস্য মো. ইয়াছিন মিয়া।
সাধারণ সম্পাদক নুরুল আবছারের সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন গাউছিয়া কমিটি বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সভাপতি ও আনঞ্জুমান ট্রাস্ট সদস্য কমর উদ্দীন সবুর, উদ্বোধক ছিলেন কাজী এবাদুল্লাহ শাহ (র.) তৈয়্যবিয়া সুন্নিয়া মাদ্রাসার সিনিয়র মুদাররিস হযরত মাওলানা আবু ইউসুফ নুর আল কাদেরী, বিশেষ অতিথি ছিলেন গাউছিয়া কমিটি দক্ষিণ জেলার সাধারণ সম্পাদক হাবিব উল্লাহ মাষ্টার, স্বাগত বক্তব্য রাখেন মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আহমদ হোসেন।
বক্তব্য রাখেন শোভনদন্ডী ইউনিয়নের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আবদুল মালেক, হাতিয়ার ঘোনা হিলচিয়া কাজী জামে মসজিদ সভাপতি নুরুল ইসলাম, কাজী এবাদুল্লাহ শাহ (র.) তৈয়্যবিয়া সুন্নিয়া মাদ্রাসা সভাপতি আবদুল মোনাফ সও:, এহছানুল হক, মহসীন আহমদ, জোবাইদুল হক, হাতিয়ার ঘোনা মসজিদ কমিটির সম্পাদক নুরুল আবছার, মাও: নাজিম উদ্দিন আল কাদেরী ও আহমদ নবী প্রমুখ। এতে প্রধান অতিথি আলহাজ্ব কমর উদ্দীন সবুর বলেন, তরিক্বত হচ্ছে অহংকার ও আমিত্বকে বিসর্জন দেওয়ার নাম। যেখানে অনুশীলন করলে ভক্তি শ্রদ্ধা ও মানবতার উন্মেষ ঘটে। তাই তরিক্বতে প্রবেশ করার আগেই নিজেকে আল্লাহ ও রাসূল (সা:) এবং আউলিয়া কেরামের আদর্শে বিলিয়ে দেওয়ার শপথ নিতে হবে।
তিনি আরো বলেন, মাদ্রাসা হচ্ছে সাচ্ছা আলেম বা জ্ঞানী তৈরির কারখানা স্বরূপ। তাই প্রত্যেক দরবারে সুন্নীয়তের পতাকা উড্ডীন রাখার লক্ষ নিয়ে একটি করে প্রতিটি এলাকায় এলাকায় মাদ্রাসা স্থাপন করতে হবে। তাহলে আলোকিত দেশ ও সুনাগরিক সৃষ্টি হবে।