চট্টগ্রাম, , সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪

সাংবাদিক কাইছার ইকবাল চৌধুরী বিএমএসএফ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত

প্রকাশ: ২০১৯-০৭-০১ ২৩:৪৩:১১ || আপডেট: ২০১৯-০৭-০১ ২৩:৪৩:১১

প্রেস বিজ্ঞপ্তী : সারাদেশের পেশাদার গণমাধ্যমকর্মীদের প্রিয় সংগঠন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম(বিএমএসএফ’র) কেন্দ্রীয় কার্য নির্বাহী কমিটিতে সদস্য হিসেবে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় দৈনিক সরেজমিন পত্রিকার চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রধান কাইছার ইকবাল চৌধুরীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ২৯ জুলাই (শনিবার) বিএমএসএফ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সম্পাদক এস এম জীবনের স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

এছাড়াও আরো ৫ জন সাংবাদিককে বিএমএসএফ কেন্দ্রীয় কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে বলে জানা যায়। এরা হলেন, বিএমএসএফ পাবনা জেলার আহবায়ক ও এটিএন বাংলার পাবনা প্রতিনিধি মোবারক বিশ্বাস, মাইটিভির শ্রীপুর প্রতিনিধি এস এম সোহেল রানা, বাকেরগঞ্জের সাংবাদিক দানিসুর রহমান লিমন ও বিএমএসএফ মালদ্বীপ শাখা কমিটির আহবায়ক সংবাদ টিভির চেয়ারম্যান জুয়েল খন্দকার। বিএমএসএফ’র কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শহিদুল ইসলাম পাইলট ও সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আবু জাফর তাদেরকে কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করেন বলে জানাগেছে।

বিএমএসএফ, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক কাইছার ইকবাল চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলে তিনি প্রতিবেদককে বলেন, আমাকে যোগ্য মনে করেছেন এবং সংগঠনের পক্ষে আমার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আমাকে কেন্দ্রীয় কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করায় কেন্দ্রীয় সভাপতি শহিদুল ইসলাম পাইলট ও সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আবু জাফরসহ সকল সদস্যবৃন্দদের ধন্যবাদ জানাই। এবং বিএমএসএফ এর সকল কার্যক্রমের সাথে একাত্মতা পোষণ করে সংগঠনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করে যাবেন বলেও অঙ্গিকার ব্যক্ত করেন। তিনি আরো বলেন, দেশে সকল পেশার মানুষের সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচী রয়েছে। কিন্তু, রাষ্ট্রের ৪র্থ স্তম্ভখ্যাত গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকদের কোন অবস্থান কিংবা সপ্তাহ নেই। যা সাংবাদিক সমাজকে ভাবিয়ে তোলে। সাংবাদিকবান্ধব এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, জাতীয় গণমাধ্যম সপ্তাহ রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এখন এদেশের সাংবাদিকদের প্রাণের দাবী।

বিএমএসএফ নেতৃবৃন্দরা আশা করেন, নতুন এই নেতৃবৃন্দ সরকারের কাছে বিএমএসএফ এর যে ১৪ দফা দাবি রয়েছে তা বাস্তবায়নের অগ্রযাত্রায় যথাযথ সাহসী ভুমিকা রাখবেন। তারা তাদের মেধা, শ্রম, সততা ও সাংগঠনিক শক্তি দিয়ে সংগঠনকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *