চট্টগ্রাম, , মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪

এম মাঈন উদ্দিন মিরসরাই প্রতিনিধি

‘অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা হলে শিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত সহ আর কেউ বেকার থাকবেনা’ : মতবিনিময় সভায় বেজা চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী

প্রকাশ: ২০১৯-০৭-০৬ ০০:০২:১৯ || আপডেট: ২০১৯-০৭-০৬ ০০:০২:১৯

মিরসরাই প্রতিনিধি : বঙ্গবুন্ধ শিল্পনগরের মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে অগ্রগতি নিয়ে সরকারী বিভিন্ন দফতরের সাথে মতবিনিময় করেছেন বেজার চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী। শুক্রবার (৫ জুলাই) সকালে মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলের সেমিনার কক্ষে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব জসিম উদ্দিন, ভাইস চেয়ারম্যান এম আলা উদ্দিন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ইসমত আরা ফেন্সি, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো: রাশেদুল ইসলাম, বেজা প্রকল্পের সোশ্যাল স্পেশালিস্ট মোহাম্মদ আবদুল কাদের খান, চট্টগ্রাম সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জুলফিকার আলী, বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুৎতায়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলি মোতাহের হোসেন, , এনায়েত হোসেন নয়ন, কবির আহম্মদ নিজামী, জাহেদ ইকবাল চৌধুরী, আবু সুফিয়ান বিপ্লব, জাহাঙ্গীর হোসাইন মাস্টার, ইউপি চেয়ারম্যান খায়রুল আলম, কামরুল ইসলাম চৌধুরী প্রমুখ। এসময় বক্তারা বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরের চলমান উন্নয়ন কর্মকান্ডের অগ্রগতির কথা বেজা চেয়ারম্যান পবন চৌধুরীর কাছে তুলে ধরেন। এসময় পানি উন্নয়ন বোর্ডের এক কর্মকতা জানান, শিল্পনগর এলাকায় পানি নিষ্কাশনের জন্য ৬টি সুইস গেইট নির্মাণ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে ৩টি ¯øুইস গেইট নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে। আগামী বছরের জানুয়ারির আগে সবকয়টি ¯øুইসগেইট নির্মাণের কাজ শেষ হবে। চট্টগ্রাম সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলি জুলফিকার আহম্মদ জানান, শিল্পনগর এলাকায় নতুন করে শুরু হওয়া ১০ কিলোমিটার সড়কের ২৭০০ মিটার সড়কের কাজ শেষ হয়েছে।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বাকি কাজ শেষ করা হবে। এসময় বেজার চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী জানান, অর্থনৈতিক অঞ্চলের চার লেইন সড়কে যেসব ভূমি মালিকদের কাছ থেকে জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে তাদের জন্য সরকারী জায়গায় ৫’শ টি ঘর নির্মাণ করা হবে। বিশ্বব্যাংক চলতি বছর অর্থনৈতিক অঞ্চলের অবকাঠামো খাতে নতুন করে ৪হাজার ২’শ ২৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে।

আগামী দুয়েক বছরের মধ্যে অর্থনৈতিক অঞ্চলে কর্মসংস্থান শুরু হয়ে যাবে। তখন মিরসরাইয়ের শিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত সহ আর কেউ বেকার থাকবেনা। অর্থনৈতিক অঞ্চলের পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য চট্টগ্রাম ওয়াসার মাধ্যমে পানি আনার জন্য প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। এছাড়া পাশ্ববর্তী ফেনী নদী ও চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদী থেকেও পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *