চট্টগ্রাম, , শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

খলিল চৌধুরী সৌদি আরব প্রতিনিধি

সৌদি আরবের মক্কার জমজম কূপের পানি বিশুদ্ধ

প্রকাশ: ২০১৯-১০-০৬ ১৮:৫১:০২ || আপডেট: ২০১৯-১০-০৬ ১৮:৫১:২২

খলিল চৌধুরী, সৌদি আরব প্রতিনিধি :

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) জন্মভূমি উন্নত বিশ্বের প্রথম সারির দেষ মধ্যপ্রাচ্য সৌদি আরবের পবিত্র নগর মক্কা মসজিদুল আল হেরাম ঘিরে বায়তুল্লাহ কা’বার পাশ্বে জমজম কূপ।

বিশ্বের সবচেয়ে কয়েকটি প্রাচীন স্থাপনা ও দৃশ্যর মধ্যে অন্যতম এ জমজম কূপের পানি। মুসলিমদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় জামায়েত পবিত্র হজ্ব। এ হজ্বে ও প্রতিবছর ওমরাহ পালনে আসা হাজ্বীরা-সহ প্রতিদিন লাখ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা পান করেন এ বিশুদ্ধ জমজম কূপের পানি।

মুসলিমদের অনেকে রোগমুক্তি বা ধর্মীয় কাজের জ্ন্য কূপের পানি পান করে থাকেন। হজ্বে আসা লাখ লাখ হাজ্বী এ পানি নিজেরা পান করে। সঙ্গে বোতলে করে নিয়ে যান নিজ দেশে।

জাপানি বিজ্ঞানী মাসারু ইমোতো ন্যানো প্রযুক্তি ব্যবহার করে গবেষণা করেছেন জমজমের পানির ওপর। কেন জমজমের পানি পৃথিবীর বিশুদ্ধতম পানি তার কিছু বৈজ্ঞানিক ধারণা বের করেছেন গবেষণার মাধ্যমে।

১) এক ফোঁটা জমজমের পানিতে যে পরিমাণ আকরিক পদার্থ থাকে তা পৃথিবীর অন্য কোনো পানিতে থাকে না।
২) জমজমের পানির গুণগত মান কখনও পরিবর্তিত হয় না।
সাধারণ কূপের পানিতে জলজ উদ্ভিদ জন্মালেও জমজম কূপের পানিতে কোনো জলজ উদ্ভিদ বা অন্যান্য উদ্ভিদজাত অণুজীব জন্মায় না।
জমজমের পানিতে যেসব আকরিক পদার্থ পাওয়া গেছে তার মধ্যে ক্যালসিয়াম, ফ্লোরাইড, সোডিয়াম, ক্লোরাইড, সালফেট,নাইট্রেট, ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম উল্লেখযোগ্য। ফ্লোরাইড ছাড়া বাকি মিনারেলগুলোর মাত্রা অন্যসব স্বাভাবিক খাবার পানিতে পাওয়া মাত্রা থেকে বেশি ছিল।
জমজমের পানিতে এন্টিমনি, বেরিলিয়াম, ব্রোমাইন,কোবাল্ট, বিস্মুথ, আয়োডিন আর মলিবডেনামের মতো পদার্থগুলোর মাত্রা ছিল ০.০১ ppm থেকেও কম। ক্রোমিয়াম, ম্যাংগানিজ আর টাইটানিয়াম এর মাত্রা ছিল একেবারেই নগণ্য।

জাপানি বিজ্ঞানীর পরীক্ষা অনুযায়ী জমজমের পানির pH হচ্ছে ৭ দশমিক ৮। যেটি সামান্য ক্ষারজাতীয়। বিজ্ঞানী তার পরীক্ষায় আর্সেনিক, ক্যাডমিয়াম, সীসা এবং সেলেনিয়ামের মতো ক্ষতিকর পদার্থগুলো ঝুঁকিমুক্ত মাত্রায় পেয়েছেন। যে মাত্রাগুলোতে মানুষের কোনো ক্ষতি হয় না।
মাসারু তার পরীক্ষায় জমজমের পানির এমন এক ব্যতিক্রমধর্মী মৌলিক আকার পেয়েছেন যেটি খুবই চমকপ্রদ। পানির দুইটি স্ফটিক সৃষ্টি হয়- একটি আরেকটির উপরে কিন্তু সেগুলো একটি অন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *