চট্টগ্রাম, , শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

“মুক্তিযোদ্ধার ৯মাস ইতিহাস কথা বলে” : মুক্তিযুদ্ধা গাজী গোলাম মৌলা’র কলম থেকে

প্রকাশ: ২০১৮-১২-১৫ ২১:০৪:০০ || আপডেট: ২০১৮-১২-১৫ ২১:০৪:০০

মুক্তিযুদ্ধা গাজী গোলাম মৌলা : শেখ হাসিনা যতদিন সরকার গঠন করিবে, ততদিন বাঙ্গালিজাতি উন্নতির শিকড়ে উপনীত হবে। সরকার গঠন করার জন্য মুক্তিযোদ্ধারা দোয়া করেন। বাংলাদেশের বয়স ৪৭ বৎসর উন্নয়নশীল বিশ্বের ঘৃনার চোখে দেখাতে এক-তৃতীয়াংশ মুক্তিযুদ্ধা পরিবেশের অভাবে মৃত্যুবরণ করেছেন। স্বাধীনতার স্বপক্ষে সরকার মুক্তিযুদ্ধাকে কুড়েরঘরে বসবাস করিবার সুযোগ দিতে পারে নাই। কোটা ছেলে সন্তানদিগকে দেওয়া হয়েছে। এখন সচিবেরা বলিতেছে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর চাকুরী ছেলেরা পাবে না। ৪৭ বৎসরের মধ্যে ভূয়া শব্দটি বৃদ্ধি পেতে চলেছে। ছেলে সন্তানের অধিকার বাস্তবায়ন করিতে পারি নাই। আমরা জেলায় ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধা বাস্তবায়ন করেছি। জেলাতে বীর প্রতীক নুরুল হকে আহবায়ক করা হয়েছে। কমিটির মাধ্যমে ভূয়া পৃথক করা সম্ভব। যুদ্ধাদের নিয়ে আমরা কমিটি করেছি। বিগত দিনে যাহার যাচাই-বাছাই করেছে, তাহারা অর্থের কাছে হার মানিয়াছিল। তাহারা যুদ্ধ করে নাই। তাহারা যোদ্ধের মর্ম বুঝে নাই। যুদ্ধাদের কষ্ট ভোগ করিতে হচ্ছে এবং অধিকার হইতে বঞ্চিত। জাতির পিতা ও যুদ্ধা এক এবং অভিন্ন। জাতির পিতা যুদ্ধাদের কথা শুনে নাই। যে দেশ স্বাধীন হয়, সে দেশে শ্রেণি বিন্যাসের প্রয়োজনও হয়। কাঙ্গালের কথা বাশি হলে ফলে। ১৯৯৯ ইং তে যুদ্ধা প্রথম যাচাই-বাচাই সংসদের মাধ্যমে হইয়াছিল। ২০০৪ ইং তে জোট সরকার যাচাই-বাছাই বিহীন গেজেট করেছিল। অধ্যক্ষ আব্দুল আহাদ চৌধুরী জেলা কমন্ডারের মাধ্যমে থানা কমান্ড দেওয়া তালিকা লাল বার্তা। তখন জেলাতে থানা কমন্ডার ছিল ভূয়া। ফরিদ আহমদ প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধা বাদ দিয়া যার নাম অবসর প্রাপ্ত বিডিয়ার ১। হাবিলদার আবুল হাশেম, পিতা: মৃত চাঁদ মিয়া, গ্রাম: কাহারিয়াঘোনা, ভারতীয় মুক্তি নং-০২১৩০৩০০৮৪ ২। হাজী মোহাম্মদ ইউনুছ, পিতা: মৃত হাজী আব্দুল আজিজ চৌধুরী, সাং- ভেওলা, ভারতীয়, মুক্তি নং-০২১৩০৩০০৩২, ৩। গাজী গোলমা মওলা, পিতা: মৃত মাস্টার আবুল খাইর, সাং-ফাঁসিয়াখালী, বার্মার মুক্তি নং-০২১৩০৩০০৫১, ২০০০ সালে যাচাই-বাছাইতে আমরা ফরিদ কে অভিযুক্ত করাতে ৩ জনের নাম বাদ দিয়া তালিকা পাঠায়। প্রকৃত রাজাকার ফজল করিম পিতা: গোলাম কাদের, সাং- ডুলাহাজারা লাল বার্তা নং-০২১৩০৩০০৬০ পাঠায়। খুটাখালী, ডুলাহাজারা ও চকরিয়াতে যত ভূয়া আছে লাল বার্তায় নাম পাঠায়। ফরিদ আহমদ (লাল বার্তা নং-০২১৩০৩০০৬৯) এর পিতা ইউছুপ আলী ৭১ইং সনে খুটাখালী ইউনিয়নে শান্তি কমিটির প্রভাবশালী সদস্য ছিল। ১৬ই ডিসেম্বর এর পর এলাকাবাসি ইউছুপ আলীকে ধৃত করে থানায় সোপর্দ করেন। ইউছুপ আলী ধৃত হওয়ার পর বড় স্ত্রীর ছেলে ও ছোট স্ত্রীর ছেলেরা এলাকাবাসীর ভয়ে পাড়া ত্যাগ করেন। ফরিদ তখন মুক্তিযোদ্ধা রতœা হাই স্কুলে আসিয়াছে দেখিতে যাওয়ার নাম করে মেজর সোবহানের সাথে স্বাক্ষাত করে স্থান পায়। তাহাদের কাজ ছিল খাওয়া ও ঘুমানো। অধ্যক্ষ আব্দুল আহাদ চৌধুরী, মুক্তি বার্তা বা সবুজ বার্তা, লাল বার্তা করলেন, কোনটি সঠিক প্রমাণ নাই। মুক্তি বার্তার নম্বর দিয়া সব কাজ হইয়াছে। লাল বার্তা ও মুক্তি বার্তা একই নম্বর। মন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক জামুকা করা হলো। জামুকা এখন ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা তৈরীর কেন্দ্র বুঝায়। যেমন ২০১৭ সালে যাচাই-বাছাই হইয়াছে। ১৯৯৯ইং তে যোদ্ধা যাচাই-বাছাই হইয়াছে। ২০০৪ইং তে যোদ্ধা যাচাই-বাছাই বিহীন গেজেট হইয়াছে। এই দুই যাচাই-বাছাইয়ের নতুন নতুন পোনা দিয়াছে। বর্তমানে জেলায় প্রতি মাসে ভূয়ারা ২০ লক্ষ টাকার অধিক হাতিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। ২২ই নভেম্বর ঈদগাঁওতে ব্রীজ পাহারায় ৪ জন রাজাকার পাল্টা গুলিতে মৃত্যুবরণ করেন এবং ১ জন কে প্রাণ ভিক্ষা দেওয়া হয়। ২৪শে নভেম্বর হানাদার বাহিনী আলীক্ষ্যং মুরুং পাড়ায় আক্রমন করেন। ২ ঘন্টা যুদ্ধে ২ জন রাজাকার মৃত্যুবরণ করেন ও ৭জন আহত হয়। মেজর সোবহান সাহেব সিগন্যাল দিলেন শত্রু আরো কাছে আশোক আমরা পাল্টা গুলি করব ৭১ ইংরেজীর যোদ্ধের সময় মেজর নামে পরিচিত ছিল। ভারী অস্ত্রের মুখে ঠিকতে না পারিয়া আমরা চত্রভঙ্গ হইয়া পড়ি। আইবাংকারের মুখ্যস্থানে আমি এবং আমার মামা ছগির আহমদ ছিলাম। উড্রের সময় সাথে ছিলাম। পাহাড় অতিক্রম করার সময় তাহাকে হারিয়ে ফেলি। তখন পাহাড়ের চলাচল রাস্তা পাই। নিচের ঝিরিতে লোক কথা বলিতেছে মনে হচ্ছে। নামিয়া আড়াল হইয়া দেখি, মিলন কান্তি পাল ও অন্য আরেক জন পালের ছেলে সামনের দিকে অগ্রসর হইলে একজন মুরুং ও বর্তমান সদর থানার কমন্ডার শামশুল আলম কে দেখতে পাই। তখন মুরুং এর ছেলে বলে যে, জুমের বাসায় তুমি মানু এক জন আছে? আমরা গিয়া দেখি জাফর আলম পিতা ঠান্ডা মিয়া, সাং- টেকনাফ।

মুরুং এর নাম মনে নাই। তাহার থেকে জিজ্ঞাসা করি তুমি মানুর বাড়ী কোন দিকে আছে? সে বলে কুয়ান ঝিরি বড় মুরুং পাড়া আছে। সামনে আগাইলাম। একটি জুমের বাসায় গিয়া পৌঁছি। তখন বাসাতে হারাধন ও লাল মোহন ডুলাহাজারা আমরা ৭ জন একত্রিত হয়ে পরামর্শ করি কুয়ান ঝিরি যাওয়ার জন্য। অনুমান সময় সকাল ১০ ঘটিকা। পাহাড় পর্বত অতিক্রম করিয়া বিকাল ৫ঘটিকার সময় কুয়ান ঝিরি পৌঁছে যায়। জাফর ভাই ও শমশু ভাই বয়সে বড়। জাফর ভাই আমাদের সাথি মুরুং এর মাধ্যমে রোয়াজাকে ডাকিয়া নিয়া খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করেন। রোয়াজা একটি মুরগ ও দুই সের চাউল, দুইটি রান্নার ডেক, মরিচ, লবণ, কাঠ ইত্যাদি সামগ্রী দিয়াছিল। মাগরিবের পর রান্না শেষ করার পর রোয়াজাকে ডাকিয়া শীতের কাঁথা ব্যবস্থা করিতে বলেন। ৪টি পোজান ও ২টি বিছানা আনিয়া দিয়াছিল। রাত্রে খাওয়া-দাওয়ার পর জাফর ও মিলন বলেন আমরা মেজর সাহেবের সাথে দেখা করব না। আমরা আপনাকে কমন্ডার নির্বাচিত করিলাম। আপনি যাই বলেন, তাই আমরা শুনব। আমি বললাম, কমন্ডারির দরকার নেই, আমি দক্ষিণ দিকে যাব না। উদিকে পুরুইক্যা আছে। রাতে আগের মত ২ ঘন্টা করে ডিউটি করিয়া রাত যাপন করিয়াছিলাম। জাফর ভাই সকাল হইলে রোয়াজাকে ডাকিয়া আনিয়া খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করিতে বলেন। রোয়াজা তখন একটি মুরগি ও দুই সের চাউল অন্যান্য সামগ্রী নিয়ে আসেন। তখন রোয়াজাকে চাউলের টাকা ও মুরগের টাকা দিয়া ফেলি। খাওয়া দাওয়ার পর আমরা ১০টার দিকে মেজর সোবহান সাহেবের সাথে সাক্ষাৎ করিতে বাহির হই। তখন জাফর ভাই বলেন দক্ষিণ দিকে যাওয়ার জন্য। আমি বললাম। দক্ষিণ দিকে যাব না। জাফর ভাই বললেন গুলিগুলো আমাদেরকে দিয়ে দাও। আমি বললাম আমার গুলি আমি দেব না। আমার লাগবে। অন্য তিনজন শামশু, হারাধন, লাল মোহন হইতে গুলিগুলি নিয়াছিল। আমার প্রতিপক্ষ তিনজন কানে কানে কথা বলে, রাইফেল কাক করে আমার দিকে এগিয়ে আসে। আমিও তখন রাইফেল কাক করি। পাড়ার পুরুষ-মহিলারা ভয়ে ছড়াতে পড়ে যায়। জাফর সুঠাম দেহের অধিকারী হওয়াতে সে আমার কাছ থেকে রাইফেল কেড়ে নেয়। তখন আমি কন্দন করিতেছিলাম। আমি তাহাকে বললাম, তুমি আমার রাইফেল নিয়েছ বাঁচতে পারবে না। তোমাকে আমি গুলি করব। তখন কেদে কেদে পাহাড়ের চূড়ায় উঠিলাম। আমার সহযোদ্ধা লাল মোহন দাড়াইতে বলে আমি দাড়াইলাম। তার সাথে আমরা যাব। তাকে মেরে আমরা অস্ত্র নিয়ে চলে আসব। ২য় বন্ধু হারাধন সেও আসল। সে বলল আমরা তার সাথে যাই অস্ত্রগুলো নিয়ে আসার চেষ্টা করি। আমি বললাম সে ডাকাত। সে কোন জায়গা নিয়ে আমাদেরকে মেরে ফেলবে এবং অস্ত্রগুলি নিয়ে যাবে। আমি হাটা ধরলাম। আমার পিছনে পিছনে নতুন একটা পথ দিয়ে চললাম। কিছু দুর গিয়ে ছড়ায় নামি। ছড়ায় এক হাটু পানি। দুই পাশে দুইটি মাটির দেওয়াল ছাড়া সমতল জায়গা নেই। আনুমানিক ১২ টার দিকে আরেকটি ছড়ায় পড়ি। সেখানে দেখা যায় অসংখ্য পায়ের জুতার চাপ। মনে হয় হানাদার ও রাজাকার এই পথে আসিয়াছিল। এই ছড়া থেকে পাহাড়ের উপরদিকে উঠতে থাকি। নিচের দিকে নামার সময় দেখিতে পাই আমাদের ক্যাম্প পুড়া বাড়ীর ধূয়া উঠিতেছে। সমতল জায়গায় গিয়ে দেখি লাব্রে মুরুং এর মৃত দেহ। বুকে রাইফেলের ফায়ারের গর্ত। আমি বললাম তোমরা আল্লাহকে স্বরণ কর। আমরা যেদিকে যুদ্ধের সময় উড্র করেছিলাম। সেই দিকে ছড়ায় নামিয়া ত্রিশ ডেফা ক্যাম্পের পথ ধরিলাম। অনুমান বিকাল ৩ ঘটিকার সময় ত্রিশ ঢেবায় পাড়ার উত্তর দিকে পৌঁছে যায়। তখন প্রতিদিন বাজার নিত গোলাম সোবহান ডাক দিল আপনারা কোথায় যাচ্ছেন। আমি বললাম সামনে বড় পাড়া আছে উখানে আমরা যাব। তখন উনি বললেন মেজর সাহেব আপনাদেরকে ছনখোলা পাড়া যেতে বলেছেন। আমরা তাহার সাথে হাটতে শুরু করলাম। তখন বিকাল অনুমান ৫ ঘটিকার সময় পৌঁছে যায়। তখন মেজর সাহেব জিজ্ঞাসা করেন তোমাদের রাইফেল কোথায় এবং তোমাদের সাথে কে কে ছিল? আমি বললাম, আমাদের সাথে জাফর আলম, মিলন, শামশুল আলম ও আরেক জন পালের ছেলে ছিল। আমাদের কাছ থেকে রাইফেলগুলো ছিনাইয়া নিয়াছে। তাহারা নাকি একাই যোদ্ধা করবে। আমি বললাম আমি দক্ষিণ দিকে যাব না। সেখানে পুরিক্ষ্যা আছে। রাত যাপনের পর সকাল ৮ ঘটিকার সময় নাস্তা খেয়ে তাহাদেরকে ধৃত করার জন্য মেজর সাহেব ও আমরা অগ্রসর হইলাম। পাহাড়-পর্বত অতিক্রম করিয়া বিকাল ২ ঘটিকার সময় মোহাম্মদ হোসনের নেতৃত্বে ৪ জন মুক্তিযোদ্ধা ৩ জন বিডিআর ৭টি রাইফেল উদ্ধার করিতে পাঠায়। মোহাম্মদ হোসন কয়েকটি পাড়ায় যাওয়ার পর চিঠি পাঠায় তাহারা গুলির উপর্যুক্ত হইয়াছে। আমরা সন্ধ্যা ৫ ঘটিকার সময় গুইয়ার ঝিরি পৌঁছে যায়। ঐ দিন রাত চাঁদের ১৩ তারিখ ছিল। ৪ জনকে ধৃত করিতে ৭জন গিয়াছে খবর পেয়ে তাহারা ১০টার দিকে মেজর সাহেবের কাছে পৌঁছে যায়। ঐ ৭জন সাড়ে ১০টার দিকে আমাদের স্থানে পৌঁছে যায়। রাত যাপনের পর দুপুরের খাওয়া-দাওয়ার পর মেজর সোবহান সাহেব বিচারে বসেন। তখন আমি আমার ডিউটিতে অবস্থান করি। বিচারে ৬জনকে মাঠিতে শুয়াইয়া ছালাম ওস্তাদ বেত দিয়া বেদব মারধার করে। সত্য কথা বাহির হওয়ার জন্য। সথ্য প্রমাণিত হওয়াতে জাফরকে গুলির নিদ্দের্শ দেওয়া হয়। বাকি তিন জনকে দল থেকে বাহির করে দেওয়া হয়। জাফর জান ভিক্ষা চেয়ে হাতে-পায়ে ধরে জান ভিক্ষা পায়। সন্ধ্যার পর ৩ জন কে মগ সঙ্গী করে তাড়াইয়া দে। ঐদিন আমি ৪ ঘন্টা ডিউটি করি। শমশু বলে যে, স্যার আমি আগামীকাল সকালে বাড়ি চলে যাব। সে এইভাবে বাড়ীতে যায় নাই। মেজর সাহেব শমশু আছেনি? মজা করে বলে। স্যার আমি আছি। তুমি কবে যাবে? এই ভাবে মজা করিত। শমশু ভাই বেতের বারি ৩টি মনে নাই। কিন্তু পিঠে আছে। ২০১৭ সালে অর্থের কাছে হার মানিয়া ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছেন। এই বিচার কি হবে না। আপনার ঐ বেতের কথা মনে নেই। আপনার ইউনিয়নে বা জেলাতে কত জন ভূয়া আছে আপনার জানা আছে। উত্তর দিবেন তো। আজিম মাস্টার ভূয়া কমান্ডার ছিল, কক্সবাজার। রামুতে রনধির বড়–য়া ভূয়া কমান্ডার ছিল। আব্দুল হাই ভূয়া কমান্ডার উখিয়াতে। ১৯৯৯ইংরেজীতে চকরিয়া মহিলা কলেজে যাচাই-বাছাইতে মাহামুদুল্লাহ কোথায় যুদ্ধ করেছেন? বলতে পারে নাই এবং অস্ত্র কোথায় পেয়েছে, বলতে পারে নাই। মৃত জেলা কমান্ডার রমজান আলীকে অর্থ দিয়া মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে। মেজর আব্দুস সোবাহানের ১নং প্লাটুনের ১নং টুইয়াছির দায়িত্ব পালন করেছিলাম।
লেখক : বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী গোলাম মৌলামুক্তি নং-০২১৩০৩০০৫১, গেজেট নং-৭৪, জাতিয় তালিকা নং-১৪ মোবাইল নং-০১৮১৩৭৮১৩০১ সাং- ফাঁসিয়াখালী, উপজেলা: চকরিয়া, জেলা: কক্সাবাজার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *