চট্টগ্রাম, , শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

admin

শিক্ষা উপকরন পেয়ে আনন্দে আত্মহারা শিক্ষার্থীরা | বীরকণ্ঠ

প্রকাশ: ২০২২-০৪-০৮ ০০:২৪:২১ || আপডেট: ২০২২-০৪-০৮ ০০:২৪:২৩

লোহাগাড়া(চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি|
শিক্ষার্থীর হাতে হাতে পৌঁছে গেছে শিক্ষা উপকরন। ঠোঁটের কোণে শিক্ষার্থীদের হাসি। আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। শিক্ষা উপকরন নিয়েই সকল শিক্ষার্থীরা হাত উচু করেই আত্মচিৎকার দিলো। এমন ঘটনা ঘটেছে লোহাগাড়া উপজেলার চরম্বা মাইজবিলা অলি আহমদ বীর বিক্রম উচ্চ বিদ্যালয়ে। উপজেলা সদর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে ওই বিদ্যালয়। প্রত্যন্ত অঞ্চল হওয়ায় তেমন কোন সুযোগ সুবিধা পৌঁছায় না ওই বিদ্যালয়ে।

৭ মার্চ বৃহস্পতি বার সকালে ওই বিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর চট্রগ্রাম আঞ্চলিক শাখার পক্ষ থেকে শিক্ষা উপকরণ বিতরন কর হয়। এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্টানে সভাপতিত্ব করেন লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি সালাহ উদ্দিন হিরু।

প্রধান অতিথি ছিলেন লোহাগাড়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান এম. ইব্রাহিম কবির।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুল মান্নানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে
প্রধান আলোচক ছিলেন মাদক নিমন্ত্রন অধিদপ্তর চট্রগ্রাম আঞ্চলিক শাখার উপ পরিচালক সাইফুর রহমান।

সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন লোহাগাড়া মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম, মাদক নিয়ন্রন অধিদপ্তরের উপ পরিদর্শক খোরশেদ আলম, বিদ্যালয়ের প্রতিষ্টাতা এম নাজিম উদ্দীন নজির মেম্বার ও চরম্বা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আসহাব উদ্দীন প্রমুখ।

অনুষ্ঠান শেষে শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ সামগ্রী তুলে দেন উপস্হিত সকল অতিথিবৃন্দরা।

এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা, পরিচালনা কমিটির সদস্যবৃন্দ ও শিক্ষার্থীরা উপস্হিত ছিলেন।

লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি সালাহ উদ্দিন হিরু বলেছেন, বর্তমান সরকার শিক্ষা ও জনবান্ধব সরকার। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার শিক্ষাখাতে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। ঝরে পড়া শিক্ষার্থী রোধে সরকার বিভিন্ন প্রকার যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছেন। তাই সকলকে শেখ হাসিনা সরকারের পাশে থাকার আহবান করেন তিনি।

প্রধান অতিথি লোহাগাড়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান এম. ইব্রাহিম কবির বলেন, শিক্ষার মানন্নোয়নে উপজেলা পরিষদ কাজ করছে। সরকারের পাশাপাশি স্থানীয় লোকজনদের এগিয়ে আসতে হবে। আজ গ্রাম ও শহর কোন পার্থক্য নেই। সরকার সকল সুবিধা গ্রামেও পৌঁছে দিচ্ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *